নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নাটোরে চলছে কৃষি জমি ধ্বংস উৎসব।
গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, এসিল্যান্ড, ভূমি অফিসের নায়েব নীরব ভূমিকা পালন করছে।
ঢাকামেইল টুয়েন্টি ফোর ডটকমে চোখ রাখুন, শীঘ্রই নাটোর জেলার কৃষি জমি ধ্বংস নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন নিয়ে আসছি।
বিগত দুই-তিন বছরে নাটোর জেলায় প্রায় এক হাজার একর কৃষি জমি ধ্বংস করে সেখানে পুকুর খনন করা হয়েছে।
এর মধ্যে গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তমাল এর আমলে সবচেয়ে বেশি কৃষি জমি ধ্বংস করে পুকুর কাটা হয়েছে।সম্প্রতি গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারও জড়িত বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় যোগাযোগ করা হলে, সেখান থেকে ঢাকা মেইল টুয়েন্টি ফোরকে জানানো হয়েছে যে, কৃষিবান্ধব প্রধানমন্ত্রী কৃষি জমি রক্ষার্থে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন, তবে জেলা প্রশাসকের কেউ জড়িত থাকলে নামসহ নিউজ করে তা লিংক পাঠালে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, গুরুদাসপুর উপজেলার নাজিরপুর, মসিন্দা, ধারাবারিষা, চাপিলা ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি ফসলি জমি ধ্বংস করা হয়েছে।
বাদ নেই সদরের হালসা ইউনিয়নও।
উপজেলার গুরুদাসপুরের ১নং নাজিরপুর ইউনিয়নে তুলাধানা, পুরুলিয়া, লক্ষ্মীপুর এবং চন্দ্রপুর বিলে কয়েকশো একর ফসলি জমি ধ্বংস করা হয়েছে।
গতকাল নাজিরপুর ইউনিয়নের চন্দ্রপুর ওয়াবদা বাজার এলাকায় কৃষি জমি ধ্বংস করে পুকুর খননের কাজ চলছে।
একটি কুচক্রীমহল উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও থানাসহ সবাইকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ দিয়ে এসব এসব অন্যায় করা হচ্ছে।
একটি সূত্রে জানায়, শুধুই কুচক্রী মহলই এ কাজে জড়িত নয়, এদের মদতদাতা হিসেবে কাজ করছে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা, এসিল্যান্ড ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।
নাটোর জেলা প্রশাসকের হোয়াটসঅ্যাপে বিষয়টি জানানো হলে তিনি বলছেন ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ধারাবাহিক প্রতিবেদন নিয়ে আসছি, চোখ রাখুন আধুনিক অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা মেইল টোয়েন্টিফোর ডটকমে।
Leave a Reply