এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে আলম নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে। সোমবার(২৪অক্টোবর)বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু তোরাব মোহাম্মদ সামছুর রহমান ।
গাজীপুরে ইয়াবা মামলা তদন্ত করতে গিয়ে নিখোঁজ ব্যক্তির কঙ্কাল মিল
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রেজওয়ান আহমেদ এর নেতৃত্বে মহানগরীর কড্ডা খোয়ার পাড়া এলাকায় ২৭শ’ পিস ইয়াবা উদ্ধার মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ২ বছর আগে নিখোঁজ হওয়া এক ব্যক্তির মরদেহের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে আলম নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে। সোমবার(২৪অক্টোবর)বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু তোরাব মোহাম্মদ সামছুর রহমান ।
নিখোঁজ হওয়া ওই ব্যক্তির নাম মিনারুল (৪১) জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার পলাশতলা গ্রামের নুরু বক্তার ছেলে। তিনি পরিবারসহ কোনাবাড়ি এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে বসবাস করতেন।
পুলিশ জানায়, গেল ২২ অক্টোবর ২৭শ’ পিস ইয়াবা সহ ৯ টি মাদক মামলার আসামি মো. আলমকে কড্ডা খোয়ার পাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মাদক ব্যবসায়ীদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে গ্রেপ্তার আলম জানায়, ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাত আটটার দিকে নান্দন কড্ডার মোল্লাবাড়ির স্থানীয় হালিমের বাড়ির ভাড়া করা রুমে নিহত মিনারুলের সঙ্গে মাদক ব্যবসার টাকা ভাগাভাগি ও পূর্বের একটা হত্যা মামলা তুলে নিতে চাপ দিলে হাতাহাতি ও কাথা কাটাকাটি হয়।
এক পর্যায়ে আলম সহ ৪-৫ জন লোহার রড দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করলে মিনারুল ঘটনাস্থলে মারা যান। পরে মৃতদেহ বাড়ি থেকে একটু সামনে মাটি চাপা দিয়ে পুতে ফেলা হয়।
এ ঘটনায় মিনারুলের স্ত্রী মৌসুমী ২০২১ সালের ৯ জানুয়ারি কোনাবাড়ি থানায় নিখোঁজ জিডি এবং র্যা বের কাছে অভিযোগ করেন। তিনি আরো বলেন, আলমের দেয়া তথ্য মতে অভিযান চালিয়ে নান্দন কড্ডার মোল্লাবাড়ির পাশ থেকে মিনারুলের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
নিখোঁজ হওয়া ওই ব্যক্তির নাম মিনারুল (৪১) জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার পলাশতলা গ্রামের নুরু বক্তার ছেলে। তিনি পরিবারসহ কোনাবাড়ি এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে বসবাস করতেন।
পুলিশ জানায়, গেল ২২ অক্টোবর ২৭শ’ পিস ইয়াবা সহ ৯ টি মাদক মামলার আসামি মো. আলমকে কড্ডা খোয়ার পাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মাদক ব্যবসায়ীদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে গ্রেপ্তার আলম জানায়, ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাত আটটার দিকে নান্দন কড্ডার মোল্লাবাড়ির স্থানীয় হালিমের বাড়ির ভাড়া করা রুমে নিহত মিনারুলের সঙ্গে মাদক ব্যবসার টাকা ভাগাভাগি ও পূর্বের একটা হত্যা মামলা তুলে নিতে চাপ দিলে হাতাহাতি ও কাথা কাটাকাটি হয়।
এক পর্যায়ে আলম সহ ৪-৫ জন লোহার রড দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করলে মিনারুল ঘটনাস্থলে মারা যান। পরে মৃতদেহ বাড়ি থেকে একটু সামনে মাটি চাপা দিয়ে পুতে ফেলা হয়।
এ ঘটনায় মিনারুলের স্ত্রী মৌসুমী ২০২১ সালের ৯ জানুয়ারি কোনাবাড়ি থানায় নিখোঁজ জিডি এবং র্যা বের কাছে অভিযোগ করেন। তিনি আরো বলেন, আলমের দেয়া তথ্য মতে অভিযান চালিয়ে নান্দন কড্ডার মোল্লাবাড়ির পাশ থেকে মিনারুলের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
Leave a Reply