মোঃ কামাল উদ্দিন, কক্সবাজার প্রতিনিধি: বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সাক্ষরে কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের একটি প্যাড এ প্রেসবিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ পায়।
চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরহান মাহামুদ রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক আকিত হোসেনের সাক্ষরিত একটি প্যাড এ অভিযুক্ত ছাত্রনেতাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে (০৫ ডিসেম্বর ২০২২) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ তাদের বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে নেন।
২৭ এপ্রিল ২০১৯ সালে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা তারেকুল ইসলামের উপর হামলার অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের ১০ জন নেতাকর্মীদের বহিষ্কার করা হয়েছিলো।
তাদের মধ্যে ছিলো, সাদ্দাম হোসেন মিটু, আনোয়ার মোহাম্মদ ইরফান, ইউসুফ বিন হোসাইন, সাইফ সোহার্তু, নূর মোহাম্মদ কানন, ফয়সাল মাহামুদ, সাকলাইন মোহাম্মদ আলিফ, ইশাক মোহাম্মদ ইয়ামিন,ইয়াছিন আরাফাত।
তন্মধ্যে সাবেক কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন মিটু আগেই নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি , আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য সাক্ষরিত একটি প্যাড এ (২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯) মিটুর বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছিলো। পরবর্তীতে (১০ অক্টোবর ২০২২) বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতাদের নিজ আবেদনের প্রেক্ষিতে চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরহান মাহামুদ রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক আকিত হোসেনের সুপারিশ প্রাপ্ত একটি প্যাড এ বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতাদের নাম,রাজনৈতিক পদবী সহ একটি বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের আবেদন ফরম সংযুক্ত করে পাঠানো হয়।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ (০৫ ডিসেম্বর ২০২২) ওই আবেদন আমলে এনে বাকী ৯ জন ছাত্রলীগ নেতাদের বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে নেন। এবিষয়ে চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরহান মাহামুদ রুবেল বলেন ; রাজনীতিতে ভুলবুঝাবুঝি হয়ে থাকে তারপরেও সব স্বার্থের বড় স্বার্থ হলো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করা। নিজ দলকে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের সমালোচনা থেকে মুক্ত রাখা।
নিজের সাময়িক সুবিধার জন্য কখনোই দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করা উচিত নয়। তিনি আরও বলেন,অতীতের ভুলত্রুটি সংশোধন করে আগামীতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে জননেত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা বিনির্মানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অগ্রণী ভূমিকা রাখবে এই আশা রাখি।
Leave a Reply